Posts

শ্বসনের, কোষ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর

Image
  1.শ্বসনের দুটি উদ্দেশ্য লেখাে। উত্তর : শ্বসনের দুটি উদ্দেশ্য হল:        [i] শক্তি উৎপাদন,       [ii] বিভিন্ন বিপাকীয় কার্য নিয়ন্ত্রণ করা।    2. শ্বসনের খাদ্যমধ্যস্থ শক্তির মুক্তি ঘটে-ব্যাখ্যা করাে। উত্তর : প্রতিটি সজীব কোশে অক্সিজেনের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতিতে খাদ্যবস্তুর জারণই হল শ্বসন। প্রতিটি সজীব কোশে শসনক্রিয়া ঘটে, শ্বসনের ফলে কার্বন ডাইঅক্সাইড, জল ও শক্তি উৎপন্ন হয়। এই উৎপাদিত শক্তি জীবদের যাবতীয় দৈহিক কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে। শ্বসনই হল একমাত্র পদ্ধতি যেখানে খাদ্যবস্তুর জারণ ঘটে ও শক্তি উৎপাদন হয়। এই শক্তি আসে সূর্য থেকে, যা সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় খাদ্যের মধ্যে উৎসেচক আবদ্ধ হয়।      খাদ্যবস্তু (সৌরশক্তি) ➡  শক্তি + জল + কার্বন ডাইঅক্সাইড, তাই শ্বসনকে শক্তির মুক্তি বলে। 3.সবাত শ্বসন কাকে বলে ? উত্তর : যে-শ্বসন পদ্ধতিতে মুক্ত অক্সিজেনের উপস্থিতিতে জীবকোশথ খাদ্যশক্তি (প্রধানত গ্লুকোজ) সম্পূর্ণরূপে ভেঙে গিয়ে কার্বন ডাইঅক্সাইড, জল ও বেশি পরিমাণ শক্তি উৎপাদন করে, তখন তাকে সবাত শ্বসন বলে। 4. মদ ও বিয়ার শিল্পে ইস্ট ব্যবহার করা হয় কেন ? উত্তর : ইস্ট এককোশী জীব, যা বায়ুর অ

মাটি সম্পর্কিত কিছু তথ্য

Image
 1. মাটির সর্বাপেক্ষা ওপরের স্তরটির নাম কী? এই স্তরে বসবাসকারী দুটি প্রাণীর নাম লেখাে। উত্তর : মাটির সর্বাপেক্ষা ওপরের স্তরটির নাম A-অনুভূমিক স্তর বা জৈবিক স্তর। 2. মাটির পরিলেখ বা নকশার ক-টি প্রধান স্তর দেখা যায় ও কী কী ? উত্তর : মাটির পরিলেখে প্রধানত এটি স্তর দেখা যায়। ওপর থেকে নীচে এগুলি হল A-অনুভূমিক স্তর, B-অনুভূমিক স্তর, C-অনুভূমিক স্তর ও D-অনুভূমিক স্তর। এই স্তরে বসবাসকারী দুটি প্রাণী হল পিঁপড়ে, শামুক। 3. রেগােলিথ কী ? উত্তর : আবহবিকার দ্বারা সৃষ্ট ভূপৃষ্ঠের শিথিল শিলাচূর্ণ যা বহুকাল ধরে বিভিন্ন জৈব-রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় মৃত্তিকায় পরিণত হয় তাকে বলে রােগগালিথ। 4. Bedrock বা ভূমি স্তর কী ? উত্তর : C স্তরের নীচে অবস্থিত, কঠিন আদি শিলা দ্বারা গঠিত স্তরকে বলা হয় Bedrock বা ভূমিস্তর। এই স্তরটি 'D' স্তর নামেও পরিচিত। এই স্তরে বসবাসকারী দুটি প্রাণী হল ইঁদুর ও কেঁচো। 5. ইলুভিয়াল স্তর কাকে বলে ? উত্তর : A-অনুভূমিক স্তর থেকে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ (লবণ) B-স্তরে জমা হয়, একে সঞ্চয়ন স্তর বা B-অনুভূমিক স্তর বলে। ইংরেজিতে একে ইলুভিয়াল স্তর বলে। 6. মাটির রং কালাে কেন হয় ? উত্তর

রাসায়নিক বিক্রিয়া এবং সমীকরণ থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর

Image
 Q. 1. রাসায়নিক বিক্রিয়া কাকে বলে? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করাে।     উত্তর : এক বা একাধিক পদার্থের রাসায়নিক পরিবর্তনে পদার্থগুলির অণুর গঠন পরিবর্তিত হয়ে সম্পূর্ণ নতুন ধর্ম বিশিষ্ট এক বা একাধিক পদার্থের অণু গঠিত হওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় রাসায়নিক বিক্রিয়া। এতে পদার্থের মূল উপাদান অর্থাৎ পরমাণুর সংখ্যার কোনাে পরিবর্তন হয় না।        যেমন, সালফিউরিক অ্যাসিড (H2SO4) এবং ক্যালসিয়াম অক্সাইড (CaO) এর রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ক্যালশিয়াম সালফেট (CaSO4) লবন ও জল (H2O) উৎপন্ন হয়।         CaO+ H2SO = CaSo4 + H2O Q. 2. রাসায়নিক সমীকরণ কাকে বলে? উদাহরণ দাও।    উত্তর : বিক্রিয়ক ও বিক্রিয়াজাত পদার্থগুলির মধ্যে সমতা বজায় রেখে তাদেরকে চিহ্ন ও সংকেতের সাহায্যে লিখে কোনাে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে সংক্ষিপ্তাকারে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে বলা হয় রাসায়নিক সমীকরণ।   উদাহরণ : লঘু সালফিউরিক অ্যাসিডে (H2SO) জিঙ্কের ছিবড়া (Zn) ফেললে জিঙ্ক সালফেট (ZnSO4) ও হাইড্রোজেন (H2) উৎপন্ন হয়। এই রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক হল H2So4 এবং Zn; বিক্রিয়াজাত পদার্থ হল ZnSO4 এবং H2।  এই বিক্রিয়ার সমীকরণটি হল,           H2So

জীবন প্রক্রিয়া সমূহ

Image
 Q.1. শ্বসনের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করাে। শসনের সাধারণ বৈশিষ্ট্য: [i] কোশীয় শসনবস্তুর জারণ ও শক্তি উৎপাদন :       উৎসেচক নিয়ন্ত্রিত যে জৈব-রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় কোশস্থ খাদ্যবস্তু বা শ্বসনবস্তু অক্সিজেনের উপস্থিতিতে বা অনুপস্থিতিতে জারিত হওয়ায় শ্বসনবস্তু মধ্যস্থ বা খাদ্যস্থ থৈতিক শক্তির রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তর ঘটে ও শক্তিসমৃদ্ধ ফসফেট যৌগে তা আবদ্ধ হয় এবং CO2, H2O ও বিভিন্ন জৈব পদার্থ উৎপন্ন হয়, তাকে শ্বসন বলে। [ii] খাদ্যশক্তির মুক্তি:          প্রতিটি জীবের জৈবিক ধর্ম অব্যাহত রাখার জন্য শক্তি আবশ্যক। সমস্ত প্রকার শক্তির মূল উৎস সূর্য হলেও জীবের কাছে এই শক্তির উৎস হল খাদ্য। স্বভােজী জীবেরা সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় সৌরশক্তিকে খাদ্যের মধ্যে স্থৈতিক শক্তি হিসেবে আবদ্ধ করে। খাদ্যে শক্তি নিহিত থাকলেও খাদ্য একে নিজের থেকেই বিমুক্ত করতে পারে না। শ্বসন নামক অপচিতি প্রক্রিয়াটি খাদ্যস্থ শক্তির বিমুক্তি ঘটায় এবং এই শক্তিই জীবের জৈবিক কাজে ব্যবহৃত হয়। [iii] শক্তিধর যৌগ সৃষ্টি:            শ্বসনের প্রধান উদ্দেশ্য হল খাদ্যস্থ স্থিতিশক্তিকে গতি শক্তিতে রূপান্তরিত করা। খাদ্যস্থ শক্তি

অম্ল, ক্ষার এবং লবণ সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন উত্তর

Image
 Q.1. বিলীয়মান রং কী এবং এর এরুপ নামকরণের কারণ কী? উত্তর: ফেনলপথ্যালিনযুক্ত অ্যামােনিয়াম হাইড্রক্সাইডের জলীয় দ্রবণকে বিলীয়মান রং বলে। অ্যামােনিয়াম হাইড্রক্সাইডের জলীয় দ্রবণ একটি মৃদু ক্ষার। এতে কয়েক ফোটা ফেনলথ্যালিন যােগ করলে দ্রবণের বর্ণ লালচে-গােলাপি হয়। এই গােলাপি দ্রবণ সাদা জামা কাপড়ের ওপর ছিটিয়ে দিলে তা প্রথমে গােলাপি হয়। পরে এই রং থেকে উদ্বায়ী অ্যামােনিয়া ধীরে ধীরে বাষ্পীভূত হয়ে যায়, ফলে কাপড়ের গোলাপি রং অদৃশ্য হয়ে যায়। তাই একে বিলীয়মান রং বলা হয়। Q.2. ধাতব পাত্রে অ্যাসিড রাখা হয় না কেন? উত্তর : ধাতুগুলি বিভিন্ন মাত্রায় বিভিন্ন অ্যাসিডের সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটায়। যেমন – সােডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, কপার, আয়রন প্রভৃতি ধাতুঅজৈব অ্যাসিডের সঙ্গে তীব্রভাবে বিক্রিয়া করে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে। অ্যালুমিনিয়াম, জিংক, আয়রন প্রভৃতি ধাতুগুলি অজৈব অ্যাসিডের সঙ্গে বিক্রিয়া করে লবণ ও হাইড্রোজেন উৎপন্ন করে। তাই ধাতব পাত্রে সাধারণত অ্যাসিডগুলিকে রাখা হয় না। Q.3. সমস্ত হাইড্রোজেনে যুক্ত যৌগ অ্যাসিড নয় কেন? উত্তর : অ্যাসিডের সংজ্ঞানুসারে

চুম্বকক্ষেত্র সম্পর্কে কিছু প্রশ্নের উত্তর

Image
Q.1. স্থায়ী চুম্বক তৈরিতে কাচালােহা অপেক্ষা ইস্পাত অধিক উপযােগী কেন? ইস্পাত ছাড়া আর কী কী পদার্থ এই কাজে উপযোগী?  উত্তর: স্থায়ী চুম্বকনির্মাণের জন্য যে চৌম্বক পদার্থ ব্যবহার করতে হয় তার ধারণ ক্ষমতা ও সহনশীলতা উচ্চমানের হওয়া প্রয়ােজন। কাঁচা লােহার চৌম্বক ধারণক্ষমতা ইস্পাত থেকে সামান্য বেশি বলে কাঁচা লােহার চুম্বককে যথেচ্ছ ব্যবহার করলে তার চুম্বকত্ব সহজে বিনষ্ট হয়। ইস্পাতের সহনশীলতা বেশি হওয়ায় ইস্পাতের চুম্বকের চুম্বকত্ব সহজে নষ্ট হয় না। এই কারণে স্থায়ী চুম্বক নির্মাণে কাঁচা লােহার চাইতে ইস্পাতের ব্যবহার বেশি উপযােগী।           ইস্পাত ছাড়া অ্যালুমিনিয়াম, নিকেল, কোবাল্ট, আয়রন, কপার-এর সংকর ধাতু অ্যালনিকো এবং টাইটেনিয়াম,কোবাল্ট, নিকেল, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন ও কপার-এর সংকর ধাতু টিকোনাল-স্থায়ী চুম্বক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। Q.2. চৌম্বক সম্পৃক্তি বলতে কী বােঝ? উত্তরঃ কোনাে চৌম্বক পদার্থকে বহিস্থ কোনাে চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে কিছু কিছু অণুচুম্বক বহিঃস্থ ক্ষেত্রের অভিমুখে সজ্জিত হয়, ফলে ঐ চৌম্বক পদার্থটি ক্ষীণ চুম্বকে পরিণত হয়। বহিস্য চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রাবল্যের মানক্রমাগত বৃদ্ধি কর

তড়িৎ প্রবাহের চুম্বকীয় ফল থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর

Image
 Q.1.লেঞ্জের সুত্র থেকে কীভাবে শক্তির সংরক্ষণ সূত্র পাওয়া যায় ? উত্তর : লেঞ্জের সূত্রানুযায়ী তড়িৎ চুম্বকীয় আবেশের ক্ষেত্রে আবিষ্টতড়িচ্চালক বলের অভিমুখ এমন হয় যেন এই আবিষ্ট তড়িচ্চালক বল বর্তনীতে তড়িৎপ্রবাহ সৃষ্টির কারণকে বাঁধা দিতে পারে। অর্থাৎ কুন্ডলীর কাছে চুম্বক নিয়ে যেতে গেলে আবিষ্ট তড়িচ্চালক বল এই গতিকে বাধা দেবে আবার চুম্বককে দূরে নিয়ে যেতে গেলেও গতিকে বাধা দেবে। ফলে চুম্বক বা কুন্ডলী যে কোনাে একটিকে আপেক্ষিক ভাবে গতিশীল করতে হলে এই বাধা বলের বিরুদ্ধে কার্য করতে হবে। এই কার্যই তড়িচ্চালক বল আবিষ্ট করবে এবং শক্তির সংরক্ষন নীতি বজায় রাখবে। অর্থাৎ লেঞ্চের সূত্র থেকে শক্তির সংরক্ষণ সূত্র পাওয়া যায়। Q.2. একটি এরােপ্লেন অনুভূমিকভাবে উড়ে যাওয়ার সময় তার ডানার দুই প্রান্তবিন্দুর মধ্যে বিভবপ্রভেদ সৃষ্টি হয় কেন ? এই বিভব প্রভেদ কী কী বিষয়ের ওপর নির্ভর করে ? উত্তর : একটি উড়ােজাহাজ ভূপৃষ্ঠের ওপর দিয়ে অনুভূমিকভাবে যখন উড়ে যায়, তখন তার ডানা দুটি মিশে যে দীর্ঘ পরিবাহী তৈরি করে, তা ক্রমাগতভূ চৌম্বক ক্ষেত্রের বলরেখাগুলিকে ছেদ করতে থাকে। এর ফলে ওই পরিবাহীতে তড়িৎচুম্বকীয় আবে

রসায়নের কিছু প্রশ্ন

Image
 প্রঃ1. বিশুদ্ধ দুধের pH হল 6। ইহা দইয়ে রূপান্তরিত হলে pH এর মান কীরূপ পরিবর্তন হবে বলে তুমি মনে করাে? তােমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও। [CBSE 2011, 2012, 2015]। উত্তর : বিশুদ্ধ দুধের pH হল 6! ইহা দইয়ে রূপান্তরিত হলে pH এর মান 6-এর নীচে নেমে আসবে। কারণ দুধে ল্যাকটিক অ্যাসিড উৎপন্ন হওয়ায় দুধ দইয়ে পরিণত হয়। প্রঃ2. একজন দুধওয়ালা বিশুদ্ধ দুধের সাথে সামান্য পরিমাণ খাবার সােড়া যােগ করেন। [CBSE 2011, 2017] (a) কেন তিনি বিশুদ্ধ দুধের থেকে পরিবর্তন করে সামান্য ক্ষারীয় কারেন? (b) কেন এই দুধ দইয়ে জমা হতে অধিক সময় নেয় ? উত্তর : (a) বিশুদ্ধ দুধে খাবার সােডা অর্থাৎ বেকিং সােডা যােগ করলে plI-এর মান বৃদ্ধি পায় অর্থাৎ ক্ষারীয় হয়। এর ফলে দুধ সহজে দই-তে পরিণত হতে পারে না। ফলে দুধ দীর্ঘক্ষণ ভালাে থাকে। (b) বিশাল দুধের pH সাধারণত 6-এর কাছাকাছি হয়। এর মধ্যে খাবার সােডা যােগ করলে দুধ ক্ষারীয় হয়। ফলেসা মান্য ল্যাকটিক অ্যাসিড উৎপন্ন হলেও তা ওই ক্ষারীয় মাধ্যমে প্রশমিত হয়ে যায়। প্রঃ 3. প্লাস্টার অব প্যারিসকে আর্দ্রতামুক্ত পাত্রে রাখা হয় কেন? [CBSE 2013] উত্তর : প্লাস্টার অব প্যারিস একটি স

মা কালী শক্তি। ফটোগ্রাফি কাহিনী

Image
 এই ছুট্ট কলাকৃতি চিত্র গ্রহণের মাধ্যমে আমাদের সমাজের তিন বয়সী নারী চরিত্র যাদের সম্মান নিয়ে আজ সমাজের কিছু অবুঝ পাপীরা ছিনিমিনি খেলার চেষ্টা করে এবং এমন একজন বাবা বা দায়িত্ববান ব্যক্তিত্ব যে নেশার জন্যে নিজের পরিবারের সম্মান অন্যের হাতে তুলে দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধাবোধ করেনা তাদের চরিত্র তুলে ধরা হয়েছে। __________________ চরিত্র অবলম্বনে উমা - Sumi Dey কৃষ্ণা - Anamika Das  ভবানী -  Arsita Kar ধীরু - Liton Sinha চঞ্চল - Nipesh Shekar Das বন্ধুরা - DS Arjit Das , Rahul Das __________________ কাহিনী ও পরিচালনায় - Sudipta Dey রুপ সজ্জায় - Setu Dey চিত্র গ্রহণে - Mɽ Satyaban সাহায্যে - Saikat Deb __________________ ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট এবং শেয়ার এর মাধ্যমে আমাদের উৎসাহিত করবেন🔱 উমা একদিন বিকালে বসে তার ছুট্ট মেয়ে কৃষ্ণার চুল আছড়াচ্ছিল। এমন সময় হঠাৎ উমার স্বামী ধীরু হাতে মদের বোতল নিয়ে এসে উপস্থিত হয় তাদের সামনে। প্রথমে ধীরু মেয়েকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় মাটিতে। 1, 2 দিন আগের কথা। উমা স্নান করছিল পুকুরের ঘাটে। স্নান করে কলসি নিয়ে আসার সময় তার পা চলছিল না, অভাবের সংসারে

বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস সম্পর্কে কিছু তথ্য

Image
 মানুষ বদলে গেলেও, ছবি কিন্তু বদলায় না'! বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস সম্পর্কে কিছু তথ্য।            প্রত্যেক বছরের 19 আগস্ট পৃথিবী জুড়ে পালিত হয় বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস একজন আর্টিস্টের অন্তর্নিহিত কিছু বক্তব্যকে তুলে ধরতে হলে তার কিছু তথ্য কে তুলে ধরা দরকার। একজন ফটোগ্রাফারের ক্ষেত্রে তার ধারা তুলা কোন ফটো হতে পারে।  এই বক্তব্য গুলি মাথায় রেখেই 19আগস্ট এর দিনটিকে বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস হিসেবে পালন করা হয়।            ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা একটি আর্ট। কোন সাহিত্য বা গল্পের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য কে বোঝানোর জন্য এই ফটো অত্যন্ত জরুরী একটি মাধ্যম। বলা যেতে পারে যদি কোন সাহিত্যে একটি ফটো যুক্ত করা হয় তাহলে কিন্তু খুব দ্রুত মানুষের মনে প্রভাব বিস্তার করতে পারে।             ফটোগ্রাফির ইতিহাস পেতে গেলে আমাদের যেতে হবে 1830 দশকের দিকে , এক ব্যাক্তি যার নাম ছিল লুই ডাগে। সর্বপ্রথম তিনিই ফটোগ্রাফির বিভিন্ন তথ্য আবিষ্কার করেন, যার নাম ছিল 'ডাগেরোটাইপ'। আর ফরাসি সরকার ওই বছরেরই ১৯ অগাস্ট বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। সেই থেকে শুরু হয়ে গেল বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস।             মানুষের দ্বার

নন্দিনী... ফটোচিত্র কাহিনী

Image
নন্দিনী। বাস্তব জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ফটোচিত্র।          হে মা তোর কিছু সন্তানেরা আজ মতিভ্রমের মতো কাজ করে যাচ্ছে। যানি হয়তো আজ পৃথিবীর দিকে চাইলে তোর অশ্রু ঝরে কিন্তু মা কী যানিসতো একমাত্র তুই ই পারিস এই সমস্ত মতিভ্রম হওয়া সন্তান দের পুনরায় সঠিক পথে নিয়েআসতে। ঠিক যেমন একটি শিশু শৈশবের অবাধ‍্যতা তার মা'ই সামলায়। কাহিনী ও পরিচালনা - Sudipto Dey চিত্র গ্রহণ ও মার্জনায় - Mr Satyaban & Manish Das রূপ সজ্জায় - Rumi Das & Puja Debnath সাহায্যে - Rupak Acharya চরিত্র অবলম্বনে - Sumi Dey, Rim Das, Subrata Debntah, Bishnu Deb, Debanshu Das, Mriganka, Rahul Roy, Aparajit Das, Rupak Achariya. 🌸 🌸  সবাইকে দীপাবলির অনেক অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা 🌸 🌸  ভালো লাগলে লাইক, কমেন্টের মাধ্যমে উৎসাহিত করবেন। ( কোনো ভুল ত্রুটি থাকলে মার্জনা করবেন )         এক ব্রাক্ষণ বিত্তশালী এক পরিবারে পূজা করতে গিয়ে তার মলিনতা হারায়।   ওই ব্রাহ্মণ রাতে ঐ বাড়ীর ছাদে বসে সুরাপানের মধ্যদিয়ে বাড়ির মালিক কে বলেছে চৌধুরি বাবু আজ কি আর সুরার সহিত মাংসের আয়ােজন হয়নি। আরে ঠাকুর মশাই